গরমে প্রচুর পরিমাণে পানি খান। তাই শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য লবণ-চিনি দেয়া লেবুর শরবত, ডাবের পানি, দইয়ের ঘোল খেতে পারেন।
* বাইরে বের হলে কোল্ড ড্রিংকের বদলে গ্লুকোজ পানি সঙ্গে রাখুন।
* হার্বাল টি, যেমন পিপারমেন্ট টি, গ্রিন টি খেতে পারেন।
* সারা দিনে ৩ লিটার পানি পান করুন।
* গরমে প্রচুর ঘাম হয়। আর এ ঘামের ফলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয়ে যায়। তাই প্রচুর পানি পান করুন।
* সারা দিনের ক্লান্তির পর কিছুটা রিফ্রেশিং লাগলেও অল্প হলেও অপ্রয়োজনীয় ক্যালরি শরীরে প্রবেশ করে। তাই অ্যালকোহল ও ক্যান্ড জুস জাতীয় পানীয় পান না করাই ভালো।
* বাড়িতে বানানো ফলের রস, মিল্ক সেক ইত্যাদি বানিয়ে খেলে ভালোই হয়।
* এই গরমে রাতে হালকা খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং সালাদ বেশি পরিমাণে খান।
* বাড়িতে তৈরি ঠাণ্ডা দই দিয়ে সালাদ খেতে পারেন। এটা গরমে পুষ্টিকরও বটে।
* তরমুজ, ডাব, শসা, পেঁপের মতো মৌসুমি ফল দিনে অন্তত একটা করে খেতে পারেন।
* চাইলে টাটকা ফল দিয়ে ফ্রুট জুস বানিয়ে খেতে পারেন।
* গরমকালে কাঁচা আমের শরবত খুবই উপকারী। এটি হিটস্ট্রোকের মতো সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
* পাকা আম ও কাঁঠাল হাই ক্যালরিযুক্ত খাবার। প্রচুর পরিমাণে খেলে এই গরমে বদ হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অতিরিক্ত না খেয়ে মৌসুমি ফল হিসেবে অল্প পরিমাণে খেতে পারেন।
* গরমে বেশি তেল ও মশলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
* ডায়রিয়া বা বদহজমের সমস্যা এড়ানোর জন্য রাস্তায় তৈরি জুস বা কাটা ফল খাবেন না।
* পেট পরিষ্কার রাখুন। বেশি পরিমাণে পানি ও শাকসবজি-খেতে চেষ্টা করুন।